মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৯

হিযবুত তাওহীদ ও নারীবাদী

হিযবুত তাওহিদ ও নারীবাদী

বেগম রোকেয়ার ধর্মের পর নতুন ধর্ম আগমন হিযবুত তাওহিদ ৷ তাদের টিমে অধিকাংশ নারী  3D হিজাব'অলী আর লিপস্টিক'অলী ৷ প্রথমে বলে রাখা ভালো আমাদের সমাজ খেলাফত নয় বরং গণতন্ত্র ধর্ম দ্বারা নিয়ন্ত্রণে  আমরা অনেকই জানি গণতন্ত্র কুফরি মতবাদ
গণতন্ত্র হারাম পরিষ্কার ভাবে বুঝার জন্য কিছু লিংক দিলাম

https://youtu.be/-a-HgwwEASg

https://youtu.be/fHtRjJUlfkw

 গণতন্ত্র বলার কারণ ! মানুষ গণতন্ত্র ধর্মকে ইসলাম মনে করে , মূলত গণতন্ত্র প্রকৃত সমাধান নয় বরং জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলে ৷  আপনার অতিষ্ঠ জীবন নিয়ে খেলা করে কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী , মিষ্টি কথার ফাঁদে ফেলে আপনার চিন্তা-চেতনা ভিন্ন দিকে নিয়ে যায় , তখন মনে হবে তারাই সঠিক দল ! মূলত ইসলামে সঠিক দল বলতে রজিষ্টার করা দলকে বুঝানো হয়নি ৷

সাহাবীরা প্রশ্ন করল ইয়া রাসুলুল্লাহ যে দলটি জান্নাতে যাবে তারা কারা ? "রাসুলুল্লাহ (সঃ) বললেন আমি এবং আমার সাহাবীরা যেই দিনের উপর প্রতিষ্ঠিত আছি পরর্বতী সময়ে যারা আমাদের এই দিনের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে তারাই জান্নাতি ৷(তিরমিযি: হাদিস নং-২৬৪১)

এখন আমাদের বুঝতে হবে যে, রাসুলুল্লাহ (সঃ) এবং তার সাহাবারা যেই দিনের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল সেই দিনের উপর বর্তমান কোন দলটি প্রতিষ্ঠিত আছে ৷ আমাদের সেই
দলটি চিহ্নিত করতে হবে ৷

এখন আমরা চিহ্নিত করবো কী করে ?

সঠিক ইসলামী দল কোনটি?

আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) বলেছেন,
“যে কোন যুগে তুমি যদি সঠিক ইসলামপন্থী দলটি খুঁজে না পাও, তাহলে চিহ্নিত ইসলাম বিদ্বেষী এবং ইসলামের পরীক্ষিত শত্রুদের দিকে তাকাও, তারা কোন দলটিরপ্রতি সবচেয়ে বেশি ক্ষিপ্ত। কারণ সঠিক ইসলামী দল চিনে নিতে মুসলমানেরা ভুল করলেও ইসলামের চিহ্নিত শত্রুরা কখনো ভুল করেনা।"

আমি প্রথমে বলেছি রজিষ্টার করা কোন দলকে ইসলামী দল বলে না  বরং আমাদের ভিতরে মুজাহিদ যারা তারাই সঠিক দলে অনুসারী ৷ মুজাহিদ কোন  সংগঠন দলের নাম নয় যারা দিনের উপর প্রতিষ্ঠিত  তারাই সঠিক ৷ আর আমাদের প্রথম শত্রু ইহুদি তারপর    খ্রিষ্টান , মূলত যারা মাডারেট মুসলিম তারা ইহুদি & খ্রিষ্টানে শত্রু না বরং যারা খেলাফত ও জিহাদ ইসলামে মূলনিতী ধরে রাখে তারাই তাদের শত্রু ৷ আর মাডারেট মুসলিম ইহুদি & খ্রিষ্টানদের দ্বারা তৈরি

মাডারেট মুসলিম কারা

পর্ব ১ম
https://youtu.be/kKXM3GLoUng

পর্ব ২য়
https://youtu.be/GfXsS71O53c

হিযবুত তাওহীদ কী ?

হিযবুত তাওহীদ রজিষ্টার করা দলের নাম , আর ইসলামে টাইটেল দেওয়া হারাম  আর তাদের টাইটেলের নাম " হিযবুত তাওহীদ "  ৷ আর এই দল অধিকাংশ নারী  এবং তারা মাডারেট মুসলিম ৷ তারা নারী বিষয় হাদিসগুলা প্রচার করে নারীদের উছকিয়ে দিচ্ছে  ৷ ইহুদি & খ্রিষ্টানর যখন বুঝলো ইসলাম ধ্বংস করার হাতিয়ার নারী ও যুব সমাজ তখন তার সুকৌশলে নারীদের উছকিয়ে দিয়েছে এবং যুব সমাজ ধ্বংস করার জন্য নেশা কম্পনিগুলা লাইসেন্স করে দিয়েছে ৷
আজ হিযবুত তাওহীদ চক্রান্ত সুকৌশলে নারীদের ব্রেণওয়াশ করছে ৷ তাদের দাবি নবী (সা:) সময় নারী-পুরষ একত্র ছিলো, আমরাও জানি নারী-পুরুষ একত্র ছিলো প্রায় সময় যেমন যুদ্ধ ক্ষেত্রে নবী (সা:) যখন দাওয়াত দিতেন ৷  কিন্তু বুঝতে হবে তখন ছিলো খেলাফত যুগ এবং বিয়ে ছিলো খুব সহজ তাদের সাথে আমাদের তুলনা করবে হবে না , আমরা গণতন্ত্র যুগের মানুষ বিয়ে করা অনেক কঠিন এবং আমাদের সুচিন্তা থেকে কুচিন্তা বেশি আর বর্তমান আরো অধুনিক ঘরে বসে ইসলাম শিখা নারীদের জন্য সহজ ৷ আর নবী (সা:) কাছে যখন নতুন কোন ওহী আসতেন তখন উনি সবাইকে ডেকে বণনা করতেন ৷ আর আমাদের হাত পরিপূর্ণ কুরআন ও হাদীস আছে ইসলাম শিখার জন্য ঘরে বসে পারবে ৷ ঠোঁটে লিপস্টিক আর 3D হিজাব পঢ়ে পুরুষে সাথে বসে ইসলাম শিখার মানে হয় না ৷ অথচ লক্ষ্য করুন 3D হিজাব সম্পর্কে নবী (সা:) পরিষ্কার বলে গিয়েছেন

3D হিজাব এর লিংক
https://www.facebook.com/1391960687777957/photos/a.1391964981110861/1526072774366747/?type=3

আরেকটা বিষয় লক্ষ্য করবেন যে নারীর স্বামী হাতে নির্যাতিত তাদেরকও হিযবুত তাওহীদ দলে ঢুকিয়ে ইসলামে বিদ্ধেষী তৈরি করছে অথচ ইসলামে কোন অনুমতি দেওয়া হয়নি নারীর গায়ে হাত তুলা , হাত তুলা মূলত বাঙালী জাত স্বভাব ,জাত স্বভাব আর ইসলাম এক নয় ৷

হিযবুত তাওহীদ কোন ইসলামী দল না তারা মডারেট ও
নারীবদী দল , লক্ষ্য করে দেখেন  সাখিলা আলম ধর্ম নিয়ে সরাসরি কুতুক্তি করছে , আর উনি হিযবুত তাওহীদ দলে ভিতর লিপিষ্টিক আপু ৷ মুখে লিপিষ্টিক মেখে ইসলাম প্রাচারক একজন খাতেম ৷

সবধান !

বুধবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯

সমান অধিকার নয় , সমান দায়িত্ব নিতে হবে

সমান অধিকার নয় , সমান দায়িত্ব নিতে হবে
       তানভীর

বরাবরে মত সোশ্যাল মিডিয়াতে জ্ঞানগর্ব কথা ও যুক্তি আমি অবাক হয় !  কারণ দেখা যাই একদল লোক  কড়া ভাষা দাবি করে নারী অধিকার ! নারী অধিকার ! নারীবাদীদের চূড়ান্ত দাবি গুলা শুনে প্রায় আমি হতবাক ৷ তাদের মন্তব্য প্রায় এমন হয়, যেমন পুরুষে তুলনা নারীদের কোন অধিকার দেওয়া হয় না ৷ তাহলে চলুন বাস্তবতা বিশ্লেষণ করি আমরা
*একজন ছেলে ডাক্তার একজন বেকার মেয়েকে বিয়ে করে , অথচ একজন মেয়ে ডাক্তার বেকার ছেলেকে বিয়ে করে না ৷
* একজন ছেলে ইঞ্জিনিয়ার একজন বেকার মেয়েকে বিয়ে করে, অথচ একজন মেয়ে ইঞ্জিনিয়ার বেকার ছেলেকে বিয়ে করে না ৷

তৎরূপ সমাজে প্রতিটা ধাপে ধাপে কর্মজীবী ছেলেরা বেকার মেয়েকে বিয়ে করে, অথচ কর্মজীবী মেয়েরা বেকার ছেলেকে বিয়ে করে না , যদিও করে ১০০%থেকে ২% হতবা ৩ % বিয়ে করে ৷

আমার প্রশ্ন হল যদি নারী পুরুষ সমান অধিকার হয় তাহলে বেকার ছেলেদের বেলা এমন অনৈতিক কেন ?
যারা নারী অধিকার দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়াতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তারা কেন বেকার ছেলে বিয়ে করে সমান অধিকার প্রমাণ করতে চায় না ? নাকি মুখে শুধো সমান অধিকার সমান অধিকার স্লোগান আর দায়িত্ব বেলা নিজের বুঝ ! " তরমুজ " 

বর্তমান সমাজে শত শত নারী কর্মজীবী তাদের কারণে ছেলেরা বেকার হতবা বিদেশ পা রাখে  ৷ যদি নারী-পুরুষ সমান অধিকার হয় , বেকার মেয়েদের দায়িত্ব কর্মজীবী ছেলেরা নিতে পারে আর বেকার ছেলেদের দায়িত্ব কেন কর্মজীবী মেয়েরা নেবে না ? সমান অধিকার হল কোথায় ?

মঙ্গলবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

হ-য-ব-র-ল
                  ( আয়নার ঘর)
(সাবধান ইমান ছেদা হয়ে গেলে দূরে থাকুন !!!!
কারণ আমি আমার রজ্য একাই হিটলার :|)

গিফত !!!! অহংকার !!
কুফরি বিষয় নিয়ে কথা বললে গিফত বলে না হেকমা বলে ৷
কিন্তু অধিকংশ মুসলিম গিফত হতবা অহংকার মনে করে !!
আমি মনে করি ইহুদিদের দালাল ২টাকার চামচে পিছনে না ছুটে  কুফরি জাল থেকে মানুষদের রক্ষা করা উওম ৷ স্যার তামিম আপনাদের মত বড়'মাপের জ্ঞানী রাগব বোয়াল   নয় , উনি আমাদের মত সাধারন মানুষ ৷ মনের শেষ বাক  খতম করার অধীকার আপনাদের নেই ৷ কারণ আপনারা সাধারণ ক্যাটাগরি লোক নন বড় মাপের গবেষক হতবা ৷

সামাজিক জিহাদ :- ( পুঁজিবাদ )
গণতন্ত্র কুফরি পুঁজিবাদ  রাতারাতি বড়লোক গরিব মেরে ৷ বাংলাদেশে মাত্র মাত্র ১৬ কোটি লোক ততে অনেক গরীব আজব !!!  গণতন্ত্র আমাদের শিক্ষা দিচ্ছে জনসংখ্যা বৃদ্ধি কারণে মানুষ অভাবে পরে ৷ আমি মনে করি বাংলাদেশে আয়তন অনুযায়ী ১৬ কোটি নয় ২৫ কোটি লোকের যথেষ্ট নিয়ামত আছে ৷ গণতন্ত্র পুঁজিবাদ বিশাল জাল , এই জাল নিয়ে আলোচনা করতে করতে সারারাত পার হবে তবে শেষ হবে না ৷ আমি পুঁজিবাদে ১% বিষয় কথা বলব চলুন তাহলে ৷
ডাক্তার :- একজন ডাক্তার হতে ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা খরচ হয় , এত! এত!  টাকা কোথায় যায় এর পিছনে ছুটলে চলবে না কারণ মূল আলোচনা চলাতে হবে ৷ অবশেষ সে ডাক্তার ২৫ / ৩০ লক্ষ পূরণ করার জন্য পুঁজিবাদ খাদক হয়ে পরে ৷ সাধারণ একটা রোগের চিকিৎসা হাজার হাজার টাকা খরচ ৷ একটা পেকসিশন মূল দিতে হয় ৫শ হতবা ১ হাজার টাকা , এত বড় দূর্নীতি কে শিক্ষা দিয়েছে ? একটা শ্রমিক সকাল থেকে বিকাল কুত্তার মত পরিশ্রম করে ৫শ ইনকাম করতে পারে না ৷ আর একজন ডাক্তার  এসি তলে বসে দৈনিক  ৫/৬ হাজার ইনকাম করে ৷ এগুলা কি পুঁজিবাদ দূর্নিতী নয় ? গণতন্ত্র দেশের অবস্থা যদি এমন হয় তাহলে কি করে ইসলামীক রাষ্ট্র বলেন ? লজ্জা করে না মুসলিম দাবী করতে ? 

বলার ছিল অনেক শুধু হালকা আলোচনা করলাম ৷
ধন্যবাদ

শনিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

প্রেম

স্বামী :- বউ'গো প্রেম করতে মন চাই :(
স্ত্রী :- কানের নিচে দেব :/
স্বামী :- কেন প্রেম করা কি পাপ ?
স্ত্রী :- অবিশ্যই পাপ :|
স্বামী :- আচ্ছা প্রেম করা যদি পাপ হয় , কাল বাপের বাড়ী চলে যাও :/
( স্ত্রী  রেগে- মেগে শেষ , পরের দিন বাপের বাড়ী )

মা :- হঠাৎ করে আসলি মা ! কিছু না বলে :|
তর স্বামী কই ?

মেয়ে :- উনার নতুন পাকনা মেলেছে :/
প্রেম করতে মন চায় উনার :/
আমাকে আর ভালো লাগে না :(
মা এখন আমি কী করব ?

মা :- হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ

মেয়ে :- মা তুমিও শেষ পর্যন্ত আমার শত্রু !!!

মা:- হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ

মেয়ে :- মা এমন করে হাঁসো কেন ? শেষ-মেশ উনার পক্ষে হলে :/

মা :- শুন মা ! আমি তর থেকে তর স্বামীকে  ভালো করে চিনি ৷  তাকে আমি মানুষের হাতে তুলে দিয়েছি বুঝলি :)

মেয়ে :- তাহলে মা ভুল কার আমার :|
কখনো আজে বাজে চলতে দেখেনি উনাকে :|

মা:- শুন মা , তুই মুখের ভাষা থেকে চখের ভাষা বুঝতে চেষ্টা কর ৷ যদি চখের ভাষা বুঝতে না পারছ জীবেন শান্তি পাবি না :|

মেয়ে :- হুম মনে হয় আমার ভুল :/

( হঠাৎ কল )

স্বামী :- কই তুমি ?

স্ত্রী :- বাপের বাড়ীতে , কেন কি হয়ছে ?

স্বামী :- তুমি খুব আজব :|

স্ত্রী :- কেন তোমার প্রেমের পাত্রী সেকা দিছে ?

স্বামী :- শুধু সেকা না ! পুরাই খতম করে দিছে ৷ ঘুম থেকে উঠে দেখি প্রেমের পাত্রী বাপের বাড়ী রাগ করে চলে গেছে :|আর এই দিকে আমি না খেয়ে মরি :|

স্ত্রী :- হুম বুঝেছি এখন আমি তোমার প্রেমের পাত্রী কে , আমাকে ক্ষমা করো আমি তো বুঝতে পারেনি কাল ৷ আমি এখনি চলে আসব অপেক্ষা করো ৷

স্বামী :- হুম , খিদে মরি ৷

( স্ত্রী বাড়ীতে এসে অভাক , ঘর সুন্দর করে সাজানো আর অনেক রকম রান্না -বান্না )

স্ত্রী :- এত কিছু কে করল ?

স্বামী :- কেন আমি করেছি ৷ আজ আমাদের বিয়ে বার্ষিক তুমি ভুলে গেছ ?

স্ত্রী অনেক খন অভাক হয়ে তাকিয়ে রইল :|



মুভি শেষ ৷
আনেক কিছু শিখার আছে , শিখতে না পারলে মুড়ি খান


(তানভীর)



শুক্রবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৮

The_Cursed_Mirror


সমুদ্রতীর থেকে ৭০-৮০ গজ ভিতরে একটা সুন্দর কুটিরে সদা হাস্যোজ্জ্বল তেরো বছর বয়সী এক কিশোরীকে দেখা যায় । সারাদিন বান্ধবীর সাথে ঘোরাফেরা, দৌড়াদৌড়ি করে সময় কাটানো এক অদ্ভুত কিশোরী, সে বাকি পাচ-দশ জনের মতো নয় । রূপসী মেয়েটা যে অনেক যুবকের রাতের ঘুম হারাম করে দিতে পারবে এটা অনায়াসেই বলা যায় ‌!!
সে রাস্তায় বের হলে জোয়ানরা হা করে তাকিয়ে থাকে । হয়তো সবারই চিন্তা থাকে, ওই মেয়েটাকে একবার হলেও পাওয়ার ‌। বাড়ন্ত বয়সে বাড়ন্ত শরীরের পরিবর্তন খেয়াল করে না মেয়েটা । তেরোর কিশোরীর বুক আর কতোটাই বা উচু !! কিন্তু তাই দেখে জোয়ান, জানোয়ারেরা হাশপাশ করে । মেয়েটাকে দেখেই তাদের শরীর জঘন্য ধরনের উন্মাদনায় উদ্বেলিত হয় । কেউ কেউ হয়তো ওর মুখ মনে করে হালের বলদকেও জড়িয়ে ধরে !!
পর্তুগালের "Puros Vags"(কাল্পনিক নাম) নামের এক ছোট্ট গ্রামেরই এক কিশোরীর কথা বলছি আমি । মেয়েটার নাম ফিয়োনা । বিয়ের ১৭ বছর পর বাবা-মায়ের আদরের একমাত্র সন্তানের নাম বাবা খুব শখ করে রেখেছিলেন Fiona Moenas'es আর তার বাবার নাম ছিল Derry Moenas'es !! বাবা-মা তাদের মেয়ে ফিয়োনাকে স্বাধীনতায় কোন কমতি দেননি । হয়তো এই কারণটাই একসময় তার সর্বনাশ করেছিল । ওই কথা পরে বলা হবে ।
বন্ধুদের সাথে সবসময় মাঠে মাঠে মেতে থাকা, আর কথায় কথায় বাজি ধরা স্বভাব ছিল হিটলারের । অন‍্যের ক্ষতি করেই আনন্দ পেত ১৮ বছর বয়সী এই তরুণ । ১৮৮৪-তে যখন ওর জন্ম হলো তখন ওদের ধর্মযাজক বলেছিল হিটলার খুব দুষ্ট হবে । কিন্তু তখন কে জানতো যে হিটলার এতো খারাপ আর বেয়াদব হয়ে যাবে ? যদিও ধর্মযাজক তারার অবস্থান দেখে ভবিষ্যত বলেছিলেন, কিন্তু তারা তো দিন হলেই ওধাও !! বড় হওয়ার পর কতোটা বদলে যাবে এটা তারা দিয়ে নির্ণয় করা সম্ভব ছিল না !!
হিটলার দেখতে বড়ই কুৎসিত ছিল । মুখটা শ‍্যামলা বর্ণের বলে চালিয়ে দেওয়া যায়, কিন্তু দাতগুলোকে কোদালের চেয়ে কম বলার কোন সুযোগ নেই !! উপরের পাটির একেবারে সামনের দুই দাত সাইজে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বড় । চুলগুলো কোকড়া ছিল । কিন্তু কোকড়া চুলে তাকে একদম মানাতো না । ফিয়োনা ঠিক যতোটা সুন্দর ছিল হিটলার ঠিক ততোটাই বিচ্ছিরি ! দুইজনের বাসা ছিল একদম পাশাপাশি । ১০ গজের বেশি হবে না দুই বাড়ির দূরত্ব ।
পথেঘাটে ফিয়োনাকে দেখে হিটলার চোখ টাটায় । পারলে চোখ দিয়েই গিলে খেয়ে ফেলে ফিয়োনাকে । মাঝরাতে যখন হিটলারের ঘুম ভেঙ্গে যায় তখন সে একদৃষ্টে ফিয়োনাদের বাড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে ‌। ফিয়োনা হয়তো তখন গভীর ঘুমে অচেতন । ১৮ বছরের জীবনে হিটলার যা চেয়েছে জোর করে হলেও নিজের করে নিয়েছে !! কিন্তু ফিয়োনাকে কিছুতেই নিজের করতে পারছিলো না । কিন্তু হিটলার তখন রক্ত-গরম এক তরুণ, সে কি এতো তাড়াতাড়ি হাল ছাড়বে !!
একদিকে ১৮ বছর বয়সী হিটলার, যখন ১৩ বছর বয়সী ফিয়োনাকে পাওয়ার নেশায় উন্মত্ত তখন ওদের গ্রামের এক দোকানীর ছেলে শহর থেকে পড়াশোনা শেষ করে কেবল গ্রামে এসেছে । খোলা মাঠে সবুজের ওপর আর আকাশের নীলের নিচে কোন একসময়ে ফিয়োনা আর ক্লিমাসের দেখা হয়েছিল । Climus Huges একজন অসাধারণ তরুণ !! ২২ বছর বয়সী অসম্ভব সুন্দর আর সুন্দর করে কথা বলতে পারা এই তরুণকে দেখেই প্রেমে পড়েছিল ফিয়োনা । ক্লিমাসের হাসিটাও খুব সুন্দর ছিল । অল্প কিছু দিনের মাঝেই ফিয়োনা আর ক্লিমাস একে অপরের কাছাকাছি চলে আসে । প্রতিদিন বিকালে তাদেরকে সাগরতীরে এক নারিকেল গাছের গুড়ির ওপর বসে থাকতে দেখা যেতো । একদিন তরুণ হিটলার বিকালবেলা সমুদ্রতীরে ঘুরতে গিয়ে এই দৃশ‍্য দেখে ফেলে !! তারপর দিন থেকে ক্লিমাসকে আর দেখা যায়নি !! দুইদিন পর এক লোক ঝোপ থেকে ক্লিমাসের লাশ খুজে পায় ।
হিটলারের ধৈর্য্য সীমার বাইরে চলে যাচ্ছিল ‌। দিনে দিনে ফিয়োনার দেহের প্রতি আরো বেশি আকৃষ্ট হয়ে যাচ্ছিলো । কিন্তু ফিয়োনা ? প্রেমিক পুরুষ ক্লিমাসের এহেন পরিস্থিতি দেখে একেবারে ভেঙে পড়েছিল । বাসা থেকে বের হতো না একদমই । সারাদিন জানালা দিয়ে তাকিয়ে তাকিয়ে সমুদ্র দেখতো । মাঝে মাঝে হয়তো তার মনে বিরহের সুর বেজে উঠতো কিন্তু সেটা গলা দিয়ে বের হতো না । কারণ ফিয়োনা যে বোবা ছিল ।
একদিন ফিয়োনার বাবা আর মা কোন এক কাজে বাইরে গিয়েছিল । তারা ফিয়োনাকে অনেকবার বললেও ফিয়োনা যায়নি, বাসায় ছিল একা একাই । হিটলার চরম সুযোগটা আর হাতছাড়া করেনি । রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে দরজা ভাঙ্গার পদ্ধতি চিন্তা করতে করতে গিয়ে দেখে দরজা খোলা ‌। তাড়াতাড়ি ভিতরে ঢুকে দরজায় খিল লাগিয়ে দেয় হিটলার !! ফিয়োনা চমকে ওঠে পিছনে তাকাতেই হিটলার ফিয়োনাকে ধাক্কা দিয়ে ওর ওপরে চড়ে বসে । একের পর এক মত্ত চুম্বনে সিক্ত করতে থাকে সারা দেহ । কাপড় সব টেনে ছিড়ে ফেলে ফিয়োনার । প্রথম প্রথম দূর্বল শরীরে যতোটা পারছিলো বাধা দিচ্ছিলো কিন্তু যখন সতীত্ব হরণ হলো তখন ফিয়োনা একদম চুপ করে গেলো । শুয়ে রইলো চুপ করে । চোখ বেয়ে ফোটায় ফোটায় নিঃশব্দ জল পড়তে লাগলো টপ টপ করে । ওইদিন ফিয়োনা হয়তো বুক উজাড় করে কাদছিলো কিন্তু কেউ ওর কান্না শুনতে পায়নি, কারণ ও অভিশপ্ত বোবা ছিল জন্ম থেকেই !!
হিটলার চিন্তায় ছিল ফিয়োনাকে নিয়ে ‌। যদিও কথা বলতে পারতো না, কিন্তু ইশারায় তো সবকিছুই বলে দিতে পারতো তাই হিটলার গলা টিপে মেরে ফেলে ফিয়োনাকে । তারপর, ফিয়োনার লাশটা সমুদ্রে ভাসিয়ে দেয় । উত্তাল সমুদ্র, বিশাল ঢেউ ফিয়োনার দেহকে খুব দূরে নিয়ে যায় । কিন্তু ফিয়োনা তো যাবে না !! এখানের সাথে যে ওর অনেক টান ! ওর আত্মা ফিরে আসে । ফিয়োনাকে সমুদ্রে ভাসিয়ে দেওয়ার সময় হিটলার বলেছিল, "ফাটা বাশি কখনো বাজে না ।"
ফিয়োনার একটা আয়না ছিল যেটাতে সবসময় নিজেকে দেখতো । বয়ঃসন্ধির পরিবর্তন, নিজের চেহারা দেখা, চুল গোনা- এরকম অনেক কাজ করতো আয়নার সামনে বসে । বলতে গেলে প্রায় সারাদিনই সে আয়না দেখতো । ওর আত্মা ফিরে এসে এই আয়নাতেই থাকতে শুরু করে । মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে ফিয়োনার মা ওকে আয়নায় দেখতে পেত আর আয়নার সামনে বসে কান্না করতো ।
ফিয়োনা হত‍্যার ছয় দিন বাদে ছিল পূর্ণিমা । ফিয়োনা এই সময়টার জন্যই অপেক্ষা করে বসে ছিল । পূর্ণিমার রাতে ফিয়োনার আত্মা আয়না থেকে বের হয় !! হিটলারের ঘরের বাইরে থেকে হিটলারের নাম ধরে ডাকতে থাকে । নিশির ডাকে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়ে হিটলার নিজের অজান্তেই । এক অদ্ভুত আকর্ষণী, সম্মোহনী ডাকে হিটলার হেটে যেতে থাকে গ্রামের বাইরের দিকে যেখানে মানুষের বসবাস নেই ।
পরেরদিন সকালে গ্রামের মূল সড়কের ধারে বড় গাছের ডালে হিটলারের লাশ দেখে ভিড় জমায় মানুষজন । খুবই নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে ওকে । লাশের চোখ নেই, কান ছিড়ে ফেলা হয়েছে, যৌনাঙ্গটা লাশের হাতে ঝুলছে । ওই সপ্তাহের মধ্যেই Puros Vags গ্রামে আরো তিনজন হিটলার নামের ব‍্যক্তি খুন হয় একইভাবে !! গ্রামে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে ‌। তারা তাদের গির্জার ফাদারকে ডেকে আনে ।
ধর্মযাজক ঘটনাস্হলে এসেই কিছু একটা বুঝতে পারেন । তারপর তাকে আয়নার কাছে নিয়ে যাওয়া হলে তিনি বলেন, ফিয়োনাকে খুন করা হয়েছিল । আর খুনটা করেছিল ওই হিটলার । হাত দিয়ে তাদের পাশের বাড়ির দিকে দেখায় ধর্মযাজক । তিনি আরো বলেন, "ফিয়োনা হিটলার নামের সবাইকে ঘৃণা করে তাই সে হিটলার নামের আরো তিনজনকে মেরে ফেলেছে !!"
তারপর তিনি ওই আয়না বন্ধ করে ফিয়োনাকে আটকে দেন । সবাইকে বলেন আয়নাটা সমুদ্রে ডুবিয়ে দিতে । কিন্তু ফিয়োনার মা বেকে বসেন । তিনি তার স্বামী আর মেয়ের প্রিয় আয়নাটা নিয়ে জাহাজে করে পর্তুগাল থেকে চলে আসেন !! তারা অনেক জায়গা ঘুরে ফিরে শেষে ইউরোপের ইংল‍্যান্ডে বসবাস শুরু করেন ।
বিধির কি খেলা ! ইংল‍্যান্ডেও তাদের বাড়ির পাশে হিটলার নামের এক লোক থাকতো !! একদিন ফিয়োনার মা ফিয়োনার আয়না পরিষ্কার করার সময় আয়নাটা হাত থেকে পড়ে ভেঙে যায় । তার পরেরদিন সকালে ওই এলাকার কোন এক গাছে পাশের বাড়িতে থাকা হিটলার নামের লোকটাকে গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়.....
#রুদ্র_নীল
(সম্পূর্ণ গল্পটা কাল্পনিক । বাস্তবের সাথে বা কোন লেখার সাথে এর কোন মিল পাওয়া গেলে তা সম্পূর্ণই কাকতালীয় । The Cursed Mirror অনুগল্প লেখার পর অনেকে মনে করেছিলেন ওটা বুক রিভিউ । তাই সবাই বইটা খুজেছিলেন । কিন্তু ওটা কাল্পনিক গল্প ছিল আর বইয়ের কথাটাও কাল্পনিক ছিল । আজকে তাই বইয়ের গল্পটা সম্পূর্ণ লিখে দিলাম । যতোটুকু পারছি বড় করার চেষ্টা করেছি ।)
#Collected
#RIFAT

শনিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৮

কারা ইহুদি,খ্রিষ্টান , মুসলিম ?

১ ৷
প্রশ্ন :- ইহুদি কারা ?
উওর :- ইসরাইল ৷
আমার উওর :-  ইসরাইল ইহুদি না ,যদি তারা
ইহুদি হয়ে থাকে তাহলে আমরা বড় ইহুদি ৷ কেননা আমরা ইব্রাহীম (আ:) অনুসরণ করি , প্রতি ৫ ওয়াক্ত নামাজে ইব্রাহীম (আ:) দুরুদ পাঠ করি ৷ এবং ইসরাইল প্রায় খাৎনা করে না ৷ অথচ ইব্রাহীম (আ:) খাৎনা করেছিল আমরাও করি ৷ ইব্রাহীম ( আ:) হজ্জ করেছিল আমরাও করি ৷ তারমানে আমরা বড় ইহুদি

২৷
প্রশ্ন :- খ্রিষ্টান কারা ?
উওর :- ক্রুসবাদীরা ৷
আমার উওর :- না ক্রুসবাদীরা কখনো খ্রিষ্টান নয় , তারা যদি খ্রিষ্টান হয়ে থাকে আমরা আরো বড় খ্রিষ্টান ৷ কেননা কুরানে নবী (সা:) নাম মাত্র ৫বার উল্লেখ আছে ৷ আর ইসা (আ:) নাম নবী (সা:) নাম থেকে বেশি উল্লেখ আছে ৷ ইসা (আ:) খাৎনা করেছিল ক্রুসবাদীরা প্রায় করে না ,আমরা করে থাকি ৷ ইসা ( আ:) শুকর খেতে নিষেধ করেছিল তবে ক্রুসবাদীরা শুকর চেটে-পুটে খায় ৷ আমরা ইসা (আ:) আদর্শ মেনে চলছি তাই আমরা বড় খ্রিষ্টান ৷ ইতিহাসে সাক্ষি , তারা ইসা (আ:) অনুসরণ করে নাই ৷ উলঙ্গ হয়ে হজ্জ করত , মেয়ে শিশুদের জীবিত পুঁতে ফেলত , নারীদের চুল গোড়ার লেজের সাথে বেঁধে খেলা করত  ইত্যাদি ইত্যাদি জঘন্য কাজে সর্বদা লিপ্ত থাকত ৷ আর আমাদের সঠিক পথ দেখিয়ে দিয়েছেন নবী(সা:) ৷ উনি দেখিয়ে দিয়েছেন প্রকৃত ইহুদি & খ্রিষ্টান কারা ৷  সকল নবী-রাসূল ছিল শির্ক মুক্ত আহেলী  ৷

৩ ৷
প্রশ্ন :- মুসলিম কারা ?
উওর :- নবী (সা:) উম্মত ৷
আমার উওর :-  না !! না !! তারা কখনো নবী (সা:) উম্মত  হতে পারে না ৷ মুসলিম দাবী করা সহজ তবে মূলত শির্ক ,বিদা-আত,কেলা বিজ্ঞান পরিপূর্ণ ৷ একবিংশ শতাব্দীতে তারা গণতন্ত্র লিপ্ত , কুফরি লিপ্ত ,  কুফরি থিওরী বিশ্বাসী ও কুরান বিকৃতকারী ৷ প্রকৃত মুসলিম কখনো অন্ধ ভাবে কোন কিছু বিশ্বাস করে না ৷ একটা বিষয় ৬০% সত্য তার মধ্যে ৪০% মিথ্যা কুফরি পরিপূর্ণ , ঠিক এমন বিষয় প্রকৃত মুসলিম গ্রহণ করবে না ৷
তবে তারমানে এই নয় সব জাহান্নামী , যার যার কর্মফল পেতেই  হবে ৷

বি.দ্র :- ইহুদি,খ্রিষ্টান , মুসলিম দাবী করলে হওয়া যায় না , যেতখন পর্যন্ত অনুসরণ না করেন ৷


ধন্যবাদ

শুক্রবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৮

চুলকানি রোগ !!

চুলকানি রোগ !!

(নিচের পিকটা ইডিটিং করেছে বুদ্ধিজীবী নাস্তিক ৷
মনে করবেন না আমার  ইডিটিং)
আমরা সকলই জানি চুলকানি রোগ সম্পর্কে ৷ চুলকাতে খুব মজাই ৷

মূলকথা :-  আপনারা লক্ষ্য করে দেখেন পিকটার দিকে এবং ভাবেন , অবিশ্যই  কিছু একটা ইঙ্গিত করতে চাচ্ছে (নাস্তিক) ৷   এখানে সুস্পষ্ট  মূল বিষয় হল  ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী শুকর খাওয়া হারাম ( শুধুই ইসলাম ধর্ম না , ইহুদি/খ্রিষ্টান ধর্মও শুকুর খাওয়া নিষেধ কিন্তু বর্তমান তাদের ধর্ম বিকৃত ) ৷
তাই নাস্তিক জঙ্গি বিদ্বেষীরা উসকানী মূলক পিক ইডিটিং করেছে ৷  আমরা সাধারণ জ্ঞানে ভাবলে নাস্তিকদের উসকানী বিষয় গুলা খুব সহজে ধরতে পারব ৷  মুসলিমরা গরু/ছাগল/উট কুরবানী করে তাই বুদ্ধিজীবীদের চুলকানী শেষ নেই ৷ অথচ তারই গরু/ছাগল/উটের মাংস চুবিয়ে চুবিয়ে চেটে-পুটে খায় ৷
বুদ্ধিজীবীদের বিশেষ উক্তি
* মুমিনরা পশু হত্যা করে ৷
* মুমিনরা পশু হত্যা করে রং তামাশা করে ৷(ঈদ)
 বছরে একটা মাত্র ঈদ বুদ্ধিজীবীদের চুলকনি শেষ নেই  ৷  একটা বিষয় লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন তারা মুসলমান থেকে এক ধাপ এগিয়ে আছে কেননা শুকর ইসলাম ধর্ম নিষিদ্ধ আর নাস্তিক ধর্মে শুকর পর্যন্ত হত্যা করে খায় কেননা অন্যতম সাক্ষি নিচের পিক'টা ৷
আর আমরা সকলই জানি মানুষ বেঁচে থাকার জন্য খদ্য অবিশ্যই প্রয়োজন ৷  আর গরু/ছাগল/উট এসব আমাদের খাদ্য ছাড়া কিছুই না , আর খাবারের জন্য যদি এসব পশুদের জবাই করাকে হত্যা বলা হয় তাহলে বুদ্ধিজীবীরা আর বড় হত্যাকারী ৷  কারণ ইসলামে খদ্য'কে সিমাবদ্ধ করে দিয়েছে ৷ যেমন :-

*দু'খোর বিশিষ্ট (শুকর বাঁধে ) সকল পশু খাওয়া জায়েজ
গরু,ছাখল,উট,দুম্বা ,মহিষ ৷
* ঠোঁট দ্বারা যেসব পাখি  খাবার বক্ষন করে তাদের খাওয়া জায়েজ , এবং পায়ের নক দ্বারা যেসব পাখি খাবার বক্ষন করে তাদের খাওয়া হারাম ৷

দেখেন ইসলামে সিমাবদ্ধতা , আর বুদ্ধিজীবীরা এসব নিয়ম নেই ও খাবারে সিমাবদ্ধতাও নেই তারা ইচ্ছা করলে মানুষ পর্যন্ত খেতে পারে  ৷ আমরা অনেকেই জানি না মানুষের ফ্রাম আছে এবং তাদের'কে হত্যা করে তদের মাংস দিয়ে উন্নত মানে খাবার তৈরি করা হয় ৷ আর এই খাবার নাস্তিক বুদ্ধিজীবীরা খেয়ে থাকে ৷

ধন্যবাদ